ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার ৬ টি লাভজনক উপায় – (Earn from blogging)
এমনিতে ২০১৯ সালে ব্লগিং
(Blogging), অনলাইন ইন্টারনেট থেকে ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করার সব থেকে সেরা মাধ্যম হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। আমি নিজেই, একটি বাংলা ব্লগ বানিয়ে প্রত্যেক মাসে তার থেকে ভালো পরিমানে টাকা আয় করছি।
কিন্তু, যখন প্রশ্ন আসে, ব্লগ থেকে কি কি মাধ্যমে টাকা আয় করা যাবে, তখন নতুনেরা একটু বিভ্রান্ত (confused) হয়ে যান।
একটি ব্লগ তৈরি কোরে টাকা আয় করার কি কি লাভজনক উপায় রয়েছে, সেই বেপারটা কিন্তু অনেকেই জানেনা। এবং, যারা জানেন তারা কিন্তু ব্লগিং (blogging) থেকে প্রচুর পরিমানে অনলাইন ইনকাম করে নিচ্ছেন।
ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য, আপনার ব্লগে ভালো পরিমানে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স থাকতে হবে। মানে, আপনিযে ব্লগে আর্টিকেল লিখছেন, সেগুলি পড়ার জন্য visitors আপনার ব্লগে আসতে হবে।
সে, ভিসিটর্স বা ট্রাফিক যেকোনো মাধ্যমেই আসতে পারে। Google search, Social media বা paid traffic সবটাই কাজের। কিন্তু, গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে ব্লগে আশা ট্রাফিক সব থেকে লাভজনক হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
অনেক নতুন ব্লগার (new blogger) রয়েছেন, যাদের ব্লগে ভালো পরিমানেই ট্রাফিক বা ভিসিটর্স আসছেন। কিন্তু, তারা নিজের ব্লগ থেকে অধিক পরিমানে টাকা কিভাবে আয় করবেন, সেই উপায় গুলি জানেন
না।
এতে, ভালো ভালো ব্লগ লিখেও তাদের ইনকাম অনেক বেশি কম হচ্ছে বা কিছু ক্ষেত্রে একেবারেই ইনকাম হচ্ছেনা।
তাই, এই আর্টিকেলে আমি, সেরা ৬ টি উপায় বলবো যেগুলি ব্যবহার কোরে আপনারা নিজের ব্লগ দ্বারা প্রচুর পরিমানে আয় করতে পারবেন।
এই, উপায় গুলি ব্যবহার করে আমিও আমার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন করছি এবং প্রায় প্রত্যেক সফল ব্লগাররা এই মাধ্যম গুলি ব্যবহার করছেন।
তাহলে চলুন, নিচে আমরা “কিভাবে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায়” তার ৬ টি সেরা উপায় বা মাধ্যমের বেপারে জেনেনেই। (Best ways
to earn money from your blog in Bnagla).
ব্লগিং থেকে আয় করার ৬ টি প্রমাণিত উপায়
একটি ব্লগ তৈরি করে টাকা ইনকামের উদেশ্যে আমি ২০১৬ সালে আমার প্রথম ব্লগ আরম্ভ করেছিলাম। কিন্তু তখন, একটি ব্লগ থেকে কি কি মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবো সেবেপারে আমার কোনো জ্ঞান ছিলোনা।
কিন্তু আজ, প্রায় ৩ বছর পর, আমি ব্লগিং কোরে ভালো পরিমানে ইনকাম প্রত্যেক মাসেই করছি।
তবে, আমি কেবল কিছু লাভজনক এবং সেরা উপায় বেবহার করছি যেগুলি আজ প্রায় প্রত্যেক ব্লগার রাই করেন এবং যেগুলি আপনাকে অধিক পরিমানে টাকা দিতে পারবে।
যদি আপনিও একজন ব্লগার বা ব্লগিং এর মাধ্যমে অনলাইন আয় করার কথা ভাবছেন, তাহলে নিচে দেয়া উপায় গুলি ব্যবহার করে আপনারাও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগ তৈরি
কোরে ৬ টি মাধ্যমে কোরতে পারবেন আয়
এমনিতে ব্লগিং থেকে পয়সা কমানোর ১০০ থেকেও বেশি উপায় রয়েছে। কিন্তু, নিচে আমি কেবল সেই উপায় গুলির ব্যাপারে বলবো, যেগুলি আপনাকে অধিক পরিমানে টাকা ইনকাম করে দিতে পারবে।
তাছাড়া, যদি আপনি এখনো নিজের একটি ফ্রি ব্লগার ব্লগ তৈরী করেননি, তাহলে এখনি করেনিন।
১. Google adsense (গুগল এডসেন্স)
২০১৯ এ গুগল এডসেন্স একটি ব্লগ থেকে অনলাইন ইনকামের সব থেকে লাভজনক এবং জনপ্রিয় প্রক্রিয়া হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এই বেপারে হয়তো আপনিও অবশই জানেন।
Google adsense কি, এবেপারে আমি আপনাদের আগেও বলেছি।
গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আপনারা নিজের ব্লগে বিভিন্ন ধরণের online advertisements দেখাতে পারবেন। এবং, যখনি আপনার ব্লগের কোনো ভিসিটর সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করেন, তখন সেই ad click এর জন্য আপনাকে দেয়া হয় টাকা।
বেশিরভাগ ব্লগারের প্রায় ৮০%, Google adsense এর ব্যবহার করেই ব্লগিং থেকে আয় করছেন।
Google adsense এর মাধ্যমে আপনারা ব্লগে, Pay per
click এবং ভালো CPC র বিজ্ঞাপন দেখিয়ে সাংঘাতিক পরিমানে ইনকাম করতে পারবেন।
এই মাধ্যমে অধিক আয় করার জন্য আপনার ব্লগে অধিক ট্রাফিক বা ভিসিটর্স দেড় প্রয়োজন।
এডসেন্সের বিজ্ঞাপন ব্লগে লাগিয়ে আপনারা মাসে মাসে পুনরাবৃত্তি আয় (recurring
income) করতে থাকতে পারবেন।
ব্লগিং কোরে আমার আয়ের প্রায় ৭০% ইনকাম গুগল এডসেন্স থেকেই। এবং, এই মাধ্যম নতুন থেকে শুরু করে অ্যাডভান্সড ব্লগার সবাই ব্যবহার করেন।
গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে অধিক পরিমানে টাকা করার জন্য এই আর্টিকেল পড়ুন –
গুগল এডসেন্স, গুগলের একটি প্রোডাক্ট এবং ব্লগে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অধিক আয়ের জন্য গুগল এডসেন্স আপনার ব্লগে আশা ভিসিটরের ইন্টারেস্ট (interest) বা ইচ্ছে হিসেবে বিজ্ঞাপন দেখায়।
এতে, ব্লগের ট্রাফিক বা ভিসিটর্স দেড় আপনার বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার সুযোগ বেড়ে যায় এবং তাই বিজ্ঞাপন থেকে ইনকামের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়।
তাই, ব্লগ তৈরি করার পর গুগল এডসেন্সের জন্য এপলাই অবশই করুন। কারণ, ব্লগিং থেকে আয় করার, এর থেকে সহজ এবং দারুন উপায় অন্য কোনোটাই নয়।
২. Affiliate marketing (এফিলিয়েট মার্কেটিং)
এফিলিয়েট মার্কেটিং এমন এক অনলাইন মার্কেটিং এর প্রক্রিয়া যেটা করে আপনারা ব্লগ থেকে একেবারেই ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন। কিন্তু, এখানেও আপনার ব্লগের ট্রাফিক বা ভিসিটর্স অধিক হতে হবে।
এফিলিতে মার্কেটিং কি, এই ব্যাপারে আগেই আমি আপনাদের বুঝিয়ে বলেছি।
এই মাধ্যমে আপনাদের, বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট (digital
product) যেমন, domain,
hosting, website theme, software আবার বিভিন্ন online e-commerce ওয়েবসাইটের প্রোডাক্ট গুলি, নিজের ব্লগের visitors দেড় কাছে মার্কেটিং কোরে সেগুলি affiliate
link এর মাধ্যমে কেনার জন্য বলতে হবে।
এবং, যদি আপনার ব্লগের ভিসিটর্সরা সেই প্রোডাক্ট গুলি কিনেন, তখন আপনি একটি ভালো সংখ্যার কমিশন (commission) পেয়ে যান।
ইন্টারনেটে বিভিন্ন এরকম company রয়েছে, যেগুলি এফিলিয়েট মার্কেটিং দ্বারা নিজের product বা service প্রোমোট বা মার্কেটিং করেন।
এবং আপনারা সেই কোম্পানি গুলির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর ব্যাপারে নিজের ব্লগে লিখে এবং promotion কোরে, টাকা আয় করতে পারবেন।
উদাহরণ স্বরূপে,
যদি আপনি একটি কোম্পানির কোনো product বা service যার দাম $১০০ (ডলার) নিজের ব্লগে আর্টিকেলের মাধ্যমে মার্কেটিং করে বিক্রি করাচ্ছেন, তাহলে প্রত্যেক বিক্রির জন্য কোম্পানি আপনাকে ১০%, ২০% বা ৩০% কমিশন (commission) সহজেই দিয়ে দিবে।
এভাবেই, এফিলিয়াট মার্কেটিং কাজ করে এবং একজন ব্লগার হিসেবে আপনারা এর প্রচুর পরিমানে লাভ নিতে পারবেন।
একজন ব্লগারের, ব্লগ থেকে সবথেকে বেশি পরিমানে এই এফিলিয়েট মার্কেটিং দ্বারা আয় হতে পারে। একটি ব্লগ থেকে টাকা আয়ের উপায় গুলির মধ্যে, এই মাধ্যম সব থেকে বেশি লাভজনক।
৩. অন্যান্য advertisement platforms
এমনিতে, ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা কমানোর জন্য Google
adsense সেরা। কিন্তু, অনেক সময় অনেক ব্লগ গুগল এডসেন্সের জন্য অনুমোদন (approval) পায়না। ফলে, বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ব্লগ থেকে ইনকামের সহজ প্রক্রিয়াটা তারা ব্যবহার করতে পারেনা।
কিন্তু, আপনারা কি জানেন যে আমাদের কাছে এডসেন্সের অনেক সেরা বিকল্প রয়েছে, যেগুলি ব্যবহার করেও ব্লগের আর্টিকেলে advertisements (বিজ্ঞাপন) দেখিয়ে এডসেন্সের মতোই টাকা আয় করা যাবে।
যেমন, Infolinks,
Media.net, Yllix.com বা propeller ads এই ধরণের
advertisement কোম্পানির ব্যবহার কোরে নিজের ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ব্লগ থেকে ভালো পরিমানে ইনকাম করতে পারবেন।
যদি Google adsense এ আপনার ব্লগ এপ্রুভাল পাচ্ছেনা এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আপনার তেমন ইনকাম নেই, তাহলে এই অন্যান্য advertisement company গুলিতে রেজিস্টার কোরে, সাথে সাথে ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করা শুরু করতে পারবেন।
৪. নিজের ই-বুক বিক্রি (E-book selling)
যখন আপনার একটি ব্লগ থাকবে তখন তাতে প্রত্যেকদিন হাজার হাজার নতুন লোকেরাও আসবেন ব্লগের আর্টিকেল পড়ার জন্য।
এক্ষেত্রে, লোকেদের প্রয়োজন এবং ইন্টারেস্টের কথা ভেবে আপনি তৈরি করতে পারেন একটি e-book. এবং তারপর নিজের ব্লগের ভিসিটর্স দেড় কাছে সেই e-book বিক্রি করতে পারবেন।
আপনি নিজের experience এবং knowledge এর ব্যবহার কোরে, একটি কোর্স (course) তৈরি করতে পারেন। যেমন, ব্লগিং কোর্স বা যেকোনো কম্পিউটার কোর্স।
তারপর, সেই ই-বুক যদি Rs.১০০০ টাকাতেও বিক্রি করেন, তাহলে কেবল ২০ টি বিক্রিতেই ২০,০০০ টাকা আপনার আয় হবে।
নিজের ব্লগে নিজের E-book sell করাটাও কিন্তু টাকা আয় করার অনেক ভালো একটি উপায়। এবং, অনেকেই আপনার E-book course কেনার জন্য তৈরি হবেন।
তবে, নতুন অবস্থায় এই মাধ্যম ব্যবহার করলে কোনো লাভ নাও হতে পারে।
কারণ, নতুন ব্লগার হিসেবে আপনাকে অনেক কম লোকেরাই জানবেন এবং বিশ্বাস করবেন।
তাই, যখন ব্লগের ব্র্যান্ড (brand) আস্তে আস্তে তৈরি হবে এবং অনেকেই আপনাকে জানবেন ও বিশ্বাস করবেন, তখন E-book
selling এর এই মাধ্যম ব্যবহার করে আয় করাটা আপনার জন্য সহজ হয়ে দাঁড়াবে।
ব্লগিং থেকে আয় করার এই উপায় অনেক লাভজনক হতে পারে, যদি আপনি নিজের ব্লগের একটি ব্র্যান্ড বা ভালো পরিচয় তৈরি করতে পারেন।
৫. Paid guest posting
একটি ব্লগ তৈরি করার পর আপনার কাছে “paid
guest posting” এর মাধ্যমে টাকা আয় করার সুযোগ থাকে।
Guest
posting মানে হলো, এমন এক প্রক্রিয়া যেখানে অন্য অন্য ব্লগাররা অন্য ব্লগ গুলিতে আর্টিকেল লিখে। এবং আর্টিকেল লিখার সময় এক বা দুইবার তাদের নিজের ব্লগের “Url
address” সেই আর্টিকেলে দিয়ে দেন।
এতে, ব্লগাররা নিজের ব্লগের মার্কেটিং বা প্রচার আপনার ব্লগের মাধ্যমে করেন এবং আপনার ব্লগের থেকে কিছু সংখক ট্রাফিক বা ভিসিটর্স তাদের ব্লগে যায়।
তাছাড়া, গেস্ট পোস্টিং এর এক অনেক গুরুত্বপূর্ণ লাভ হলো “backlink” তৈরি করা।
গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে বেশি ট্রাফিক বা ভিসিটর্স পাওয়ার জন্য আপনার ব্লগের ব্যাকলিংক (backlink) এর সংখ্যা অধিক হতে হবে।
এবং, guest posting করে ব্লগাররা নিজের ব্লগের quality backlink অনেক বেশি পরিমানে বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
তাই, আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের যদি একটি ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারেন বা আপনার ব্লগ যদি জনপ্রিয় (famous) হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে অনেক সহজেই অন্য ব্লগার দেড় থেকে টাকা নিয়ে তাদের আপনার ব্লগে একটি গেস্ট পোস্ট (guest post) করার অনুমতি দিতে পারবেন।
আজ, গুগল থেকে ব্লগে ট্রাফিক পাওয়ার জন্য ব্লগাররা সব সম্ভব মাধ্যম ব্যবহার করার জন্য তৈরি।
তাই, guest posting এর মাধ্যমে নিজের ব্লগ থেকে টাকা আয় করার মাধ্যম আমার হিসেবে অনেক ভালো।
তবে, প্রথমেই নিজের ব্লগের ব্র্যান্ড তৈরি করুন এবং লোকেদের মধ্যে জনপ্রিয় করে তুলুন।
তারপর, আপনি নিজের মন মতো Rs.২০০, Rs.৫০০ বা Rs.১০০০ যেটা খুশি নিয়ে অন্য ব্লগার দেড় নিজের ব্লগে তাদের ব্লগের লিংকের সহ আর্টিকেল লিখতে দিতে পারবেন।
৬. Direct paid promotion
নিজের একটি সফল ব্লগ তৈরি করার পর “direct paid promotion” করাটা অনেক বেশি লাভজনক হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।
কিন্তু প্রথমেই আপনার ভালো ভাবে quality article নিজের ব্লগে লিখতে হবে এবং সেগুলি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রোমোট (promote) করতে হবে।
তারপর, যখন কিছু ম্যাশ পর আপনার ব্লগে ভালো পরিমানে ট্রাফিক ও ভিসিটর্স আসবে, তখন এই paid promotion এর কাজ শুরু করতে পারবেন।
মানে, যখন আপনার ব্লগ অনেক বেশি জনপ্রিয় এবং famous হয়ে দাঁড়াবে তখন বিভিন্ন বড়ো বড়ো কোম্পানিরা তাদের product বা services এর প্রোমোশনের জন্য আপনার কাছে আসবে।
এবং কিছু ক্ষেত্রে, আপনিও বিভিন্ন কোম্পানির কাছে গিয়ে নিজের ব্লগে তাদের প্রোডাক্ট গুলি প্রমোশন করার প্রস্তাব (offer) নিয়ে যেতে পারবেন।
এতে, আপনারা আর্টিকেলের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির product ও services এর প্রমোশন বা মার্কেটিং করতে পারবেন এবং যার ফলে সেই কোম্পানি গুলির থেকে আপনি ভালো টাকা নিয়ে নিতে পারবেন।
আজ, যুগ হলো ইন্টারনেটের এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে জেকোনো পণ্য বা সার্ভিসের প্রচার করাটা অনেক সহজ ও লাভজনক।
তাই, কেবল বড়ো কোম্পানি নয়, ছোট ছোট অনেক কোম্পানি যেমন blog, website, digital products company, web hosting company,
domain company, e-commerce website, local shop রা সফল এবং নামকরা ব্লগারদের টাকা দিয়ে তাদের পণ্যের প্রমোশন (promotion)
বা মার্কেটিং (marketing) ইন্টারনেটে করছেন।
Post a Comment