অন পেজ এসইও অপটিমাইজেশন কি ? (SEO বাংলা টিউটোরিয়াল)

অন পেজ এসইও অপটিমাইজেশন কি ? (SEO বাংলা টিউটোরিয়াল)

SEO মানে কি? এবং কিভাবে করবেন,  ON Page SEO optimization

SEO মানে কি? এবং কিভাবে করবেন, এই বিষয় নিয়ে আমি আপনাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে সম্পূর্ণটা বুঝিয়ে বলছি । ON Page SEO optimization ,


 তবে, আজকের এই “ এসইও বাংলা টিউটোরিয়াল ” এর আর্টিকেলে আমি আপনাদের “ On Page SEO কি? বা “ অন পেজ এসইও অপটিমাইজেশন কি ” এবং কিভাবে ব্লগ বা ওয়েবসাইটে অন পেজ অপটিমাইজেশন করতে হয়, সেই বিষয় নিয়ে সম্পূর্ণটাই বলবো ।


 আজকের, এস ই ও টিপস গুলি জানার পর, আপনারা নিজের ব্লগে সঠিক ভাবে এসইও কিভাবে করতে হয়, সেই সম্পূর্ণ ব্যাপারে জেনে যাবেন । ( On Page SEO tips in Bangla). On Page seo কি? এবং অন পেজ এসইও র ব্যবহারের কথা বললে, কেবল ব্লগের আর্টিকেলে এর ব্যবহার করাটা যথেষ্ট না ।


 মানে, On Page SEO techniques এর কথা যখন বলা হয়, তখন আপনার সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট বা ব্লগে এর ব্যবহার এবং বাস্তবায়ন( implementation) করাটা জরুরি ।


 তাই, একটি সফল ব্লগিং ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্য এসইও( SEO) নিয়ে কেবল আধা জ্ঞান রাখলে চলবেনা । অন পেজ এস ই ও, নিয়ে আপনার সম্পূর্ণ জ্ঞান রাখতেই হবে যদি আপনি গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন থেকে অধিক পরিমানে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স পেয়ে যেতে চাচ্ছেন ।


 আমরা সবাই জানি যে, অন পেজ এস ই ও অপটিমাইজেশন টেকনিক গুলি ব্যবহার করে আমাদের ব্লগ, ওয়েবসাইট এবং ব্লগের আর্টিকেল গুলি “ গুগল সার্চ ইঞ্জিন ” এর জন্য অপটিমাইজ( optimize) করতে পারি ।


 ফলে, সার্চ ইঞ্জিন থেকে অধিক পরিমানে ট্রাফিক ও ভিসিটর্স পাওয়ার প্রচুর সুযোগ হয়ে দাঁড়ায় ।



 তাই, চলুন নিচে আমরা On Page SEO কাকে বলে এবং কিভাবে ও কোন কোন প্রকারে ব্লগে এসইও অপটিমাইজেশন করতে পারবো সেই বিষয়ে জেনেনেই ।


 

 অন পেজ এসইও অপটিমাইজেশন কি?( এস ই ও টিউটোরিয়াল বাংলায়)

 আজকের এই প্রতিযোগিতার যুগে blogging এর profession এ ক্যারিয়ার তৈরি করাটা অনেক বেশি কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে । আজ, ইন্টারনেটে যেকোনো বিষয়, টপিক বা niche নিয়ে হাজার হাজার তথ্য বা ভালো ভালো কনটেন্ট( content) সহজেই লোকেরা পেয়ে যাচ্ছেন ।


 এই ক্ষেত্রে, আপনি যদি search engine optimization এর ব্যাপারটা নিয়ে সতর্ক না থাকেন, তাহলে গুগল সার্চ থেকে যথেষ্ট traffic বা visitors পাওয়াটা আপনার জন্য অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়াবে ।


 কেবল, ভালো ভালো ইউনিক( unique) কনটেন্ট লিখে এবং সঠিক এস ই ও অপটিমাইজেশন টেকনিক গুলির ব্যবহার করেই, গুগল সার্চ থেকে ট্রাফিক পেতে পারবেন ।


 মনে রাখবেন, অন পেজ এসইও টেকনিক গুলি যতটা ভালো ভাবে এপ্লাই( apply) করবেন, search engine থেকে ততটাই ভালো ভাবে visitors এবং Traffic পাওয়ার সুযোগ আপনার ব্লগের হয়ে দাঁড়াবে ।


 অন পেজ এসইও র কাজ এটাই যে, বিভিন্ন মাধম্যে আপনার ব্লগ এবং ব্লগের কনটেন্ট গুলিকে সার্চ ইঞ্জিন( Google search) গুলির জন্য অপ্টিমাইজ করা । এই ক্ষেত্রে করা প্রত্যেক অপটিমাইজেশন টেকনিক গুলি কেবল ব্লগের ভেতরেই সীমিত থাকে ।


 মানে, নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের মধ্যে সীমিত থেকে যেগুলি SEO ব্যবহার করা যেতে পারে, সেগুলিকে বলা হয় On page SEO techniques


 এতে, সার্চ ইঞ্জিন গুলি, আপনার ব্লগের বিষয়, কনটেন্ট এবং তথ্য গুলিকে ভালো করে বুঝতে পারে ।


 On Page seo কাকে বলে এবং seo র বিভিন্ন প্রকার গুলির বিষয়ে ভালো করে জানার জন্য, SEO মানে কি, প্রথমে এই বিষয়ে আপনার জ্ঞান থাকতে হবে ।



 এসইও( SEO) কি?( What Is SEO in Bangla)

 SEO কে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ( search engine optimization) বলেও বলা হয় ।


 তবে, SEO হলো এমন একটি প্রক্রিয়া মা মাধ্যম, যেখানে যেকোনো ব্লগ বা ওয়েবসাইটে কিছু অপটিমাইজেশন টেকনিক ব্যবহার করে, গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন থেকে আপনার ব্লগে আশা ট্রাফিক বা ভিসিটর্স দেড় সংখ্যা বাড়ানো যেতে পারে ।


 মানে, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন( SEO) হলো এমন এক প্রক্রিয়া যেখানে আপনার ব্লগ, ওয়েবসাইট বা ব্লগের কনটেন্ট গুলিকে এমন ভাবে অপটিমাইজ করা হয়, যার ফলে যেকোনো সার্চ ইঞ্জিন আপনার ব্লগ ও ব্লগের আর্টিকেলের keywords, বিষয় বা টপিক গুলির বিষয়ে ভালো ভাবে বুঝে যেতে পারে ।


 এর ফলে গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন গুলি আপনার ব্লগের কনটেন্ট বা আর্টিকেল গুলিকে কখন এবং কোন কীওয়ার্ড( keywords) ও সার্চ টার্মস( search terms) এর বদলে সার্চ ইঞ্জিনে দেখাতে হবে সেটা বুঝে নিতে পারে ।


 উদাহরণ স্বরূপে,

 ধরুন আমি একটি আর্টিকেল লিখছি যেখানে আমি “ SEO মানে কি ” এবং SEO র বিষয় নিয়ে সম্পূর্ণ আর্টিকেল তৈরি করেছি ।


 আরো স্পষ্ট ভাবে বললে, আর্টিকেলটিতে আমি “ এসইও কি “, “ এসইও কাকে বলে ”, “ এস ই ও টিপস ”, “ এসইও বাংলা টিউটোরিয়াল ” এবং “ অন পেজ SEO ” এই keywords গুলি টার্গেট করেছি ।

 

 এখন, আমি বা যেকোনো ব্লগার এটাই চাইবেন যে, আর্টিকেলে টার্গেট করা বিষয় বা কীওয়ার্ড( আমার ক্ষেত্রে কীওয়ার্ড SEO) গুলি নিয়ে যখন কেও গুগল সার্চে প্রশ্ন করবেন, তথন গুগল যাতে SEO নিয়ে লিখা আমার আর্টিকেলটি তাদের দেখিয়ে দেয় ।


 এখন, SEO হলো এমন এক প্রক্রিয়া ও মাধ্যম যার ব্যবহার করে, আমরা গুগল সার্চ ইঞ্জিন বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন গুলিকে স্পষ্ট করে বলে দিতে পারি যে, “ আমার লেখা আর্টিকেলটি SEO র বিষয় নিয়ে ”.


 যার ফলে, গুগল সার্চে এসইও( seo) নিয়ে করা প্রশ্ন বা hunt terms গুলির উত্তর স্বরূপে, এসইও নিয়ে লিখা আমাদের ব্লগের আর্টিকেল গুলি সার্চ ইঞ্জিনে গুগল দ্বারা দেখানোর সুযোগ অনেক বেশি বেড়ে যায়  এবং এর ফলে, গুগল থেকে সঠিক organic Taffic আমাদের ব্লগে আসতে থাকে ।


 তবে মনে রাখবেন, যদি আপনি আপনার ব্লগ এবং ব্লগের আর্টিকেল গুলিতে সঠিক ভাবে এসইও র ব্যবহার না করে থাকেন, তাহলে গুগল আপনার আর্টিকেলের বিষয় বা টপিক কি, সেটা সঠিক ভাবে বুঝতে পারবেনা ।


 ফলে, আপনি যদিও হাই কোয়ালিটির এবং ইউনিক( unique) কনটেন্ট/ আর্টিকেল লিখে ব্লগে পাবলিশ করছে, তথাপিও গুগল সার্চ থেকে ট্রাফিক বা ভিসিটর পাওয়ার সুযোগ অনেক কম থাকবে ।


 তাই, এসইও কি এবং এস এ ও কিভাবে করতে হয়, এই বিষয় নিয়ে আপনার যথেষ্ট জ্ঞান থাকতে হবে, যদি আপনি ২০২২ এ ব্লগিং করার কথা ভাবছেন ।


 তাহলে এখন বুঝলেন তো “ seo কিভাবে কাজ করে ”.



 এসইও কত প্রকারের ও কি কি?( Types Of SEO)

 এমনিতে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের প্রকার অনেক ভাগে ভাগ করা যেতে পারে ।

 যেমন,

 • Specialized SEO

 • On Page SEO

 • Content SEO

 • Off Page SEO

 • Original SEO

 • Mobile SEO

 • eCommerce SEO

 প্রত্যেক রকমের এসইও র প্রকার গুলির কিছু না কিছু বিশেষত্ব রয়েছে যদিও একজন ব্লগার হিসেবে আপনার “ On Page SEO ” এবং “ off Page SEO “, এই দুটি এসইও টেকনিক এর বিষয়ে জেনে রাখলেই যথেষ্ট ।


 কেননা, On Page এবং off Page seo এই দুটি ভাগেই SEO কে মূল ভাবে ভাগ করা হয়েছে । এবং, অন্যান্য সব রকমের প্রকার গুলো on Page এবং off Page seo র ভেতরেই এসে পরে ।


 ব্লগে ভালো কোয়ালিটির এবং ইউনিক কনটেন্ট লিখে, সঠিক ভাবে অন পেজ সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান করলেই, গুগল সার্চ থেকে ভালো পরিমানে ট্রাফিক পাওয়া যেতে পারে ।

 কারণ, গুগল সার্চ ইঞ্জিন সবচেয়ে বেশি নজর দেয় আপনার ব্লগে লিখা আর্টিকেলের কোয়ালিটির ওপরে এবং লোকেরা আপনার আর্টিকেল পড়ে কতটা ভালো পাচ্ছেন সেটার ওপরে ।


 তাই, অফ পেজ এসইও কি এবং কিভাবে করবেন, এই বিষয়ে জেনে রাখাটা লাভজনক যদিও এই বিষয় নিয়ে আমরা এতটা ভাবতে হবেনা । আমরা অফ পেজ এসইও নিয়ে অন্য কোনো আর্টিকেলে জেনে নিবো ।



Note আমি আমার ব্লগে লিখা আর্টিকেল গুলিতে অন পেজ এসইও অপটিমাইজেশন নিয়ে অনেক ধ্যান রাখি এবং আমার ব্লগে সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্রাফিক আসার কারণ এটাই ।


 তাছাড়া, অফ পেজ এসইও নিজে আমি কখনোই তেমন কোনো রকমের কাজ কোরিনেই বা প্রয়োজন অনুভব কোরিনেই । তাই, আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতার ওপরেই আপনাদের বললাম যে, ২০২২ এ “ অফ পেজ এসইও তেমন কোনো জরুরি বিষয় না ”.



 ব্লগে অন পেজ এসইও কিভাবে করতে হয়?

 ব্লগের আর্টিকেলে এসইও র ব্যবহার করুন

 প্রায় ৫ বছর আগে, অন পেজ এসইও বা খালি এসইও বললে আমরা কেবল “ ব্লগের আর্টিকেলে কীওয়ার্ড এর প্রচুর ব্যবহার ” করাটাই ভাবতাম ।

 তবে, ব্লগের আর্টিকেলে কীওয়ার্ড এর সীমাহীন ব্যবহার করেই আমরা গুগল সার্চ কে সহজে সিগন্যাল( signal) দিয়ে পারতাম এবং আর অন্য কিছু করার কোনো প্রয়োজন হতোনা ।


 কিন্তু, প্রযুক্তির( technology) উন্নয়ন যতটা বেশি হচ্ছে, ততটাই উন্নতি হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন বোট( hunt machine bots) গুলির ।


 ফলে, ২০২২ এর এখনের সময়ে, কেবল ব্লগের আর্টিকেলের জাগায় জাগায় সীমাহীন কীওয়ার্ড( keyword) ব্যবহার করেই এসইও( seo) করাটা চলবেনা ।


 যাকে বলা হয়, “ over keyword optimization ” বা “ keyword filling ”.

 আর্টিকেলে কীওয়ার্ড এর গুরুত্ব এখনো আছে যদিও, আপনি একি কীওয়ার্ড সীমাহীন সংখ্যায় ব্যবহার করলে, গুগল আপনার ব্লগকে কিছুদিন ট্রাফিক দিলেও পরের সময়ে( প্রায় ১ থেকে ২ মাস পর) correct অবশই করবে ।


যার ফলে, over keyword optimize করা আপনার আর্টিকেল গুলি গুগল সার্চে আর কোনো সময় দেখানো হবেনা ।, তাই, এখনের সময়ে অন পেজ এসইও বললে, ব্লগের আর্টিকেলের বিষয়ের সাথে জড়িত keyword গুলি সীমিত পরিমানে এবং জরুরি কিছু জায়গায় স্বাভাবিকভাবে ব্যবহার করতে হবে ।

 একেই বলা হয় 

“ এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল “.

 তাছাড়া, আরো অনেক বিষয় এবং টেকনিক রয়েছে যেগুলিকে “ অন পেজ এসইও ” র ক্ষেত্রে আপনার অনেক বেশি গুরুত্ব দিতেই হবে ।


.Optimizing content for search intent

 অন পেজ SEO optimization মানে হলো, “ এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল ” তৈরি করা ।

 ইন্টারনেটে ৯০ আর্টিকেলে আপনার পাবেন যে, on Page seo মানে হলো আর্টিকেলের জাগায় গাজায় টার্গেট করা কীওয়ার্ড( targeted keyword) ব্যবহার করে গুগলকে সিগন্যাল দেওয়া ।

 তবে, আগে এই প্রক্রিয়া অবশই কাজ করতো যদিও এখন আর কাজ করবেনা ।

 হে, এখন গুগল সার্চ ইঞ্জিন বোট( search engine bots)) গুলি অধিক বেশি পরিমানে উন্নত হয়ে গেছে, এবং আপনি কোন বিষয়ে আর্টিকেল লিখেছেন, সেটা অনেক সহজেই বুঝে নিতে পারে ।

 তাই, ব্লগের আর্টিকেলে কেবল অধিক কীওয়ার্ড ব্যবহার করলেই কাজ হবেনা ।

 একটি ইউসার( stoner) গুগল সার্চের মাধ্যমে কোন বিষয়ে তথ্য জেনেনিতে চাচ্ছেন, সেটার ওপরে আপনার ধ্যান দিতে হবে এবং তদনুসারে( consequently) আর্টিকেল লিখতে হবে ।

 তাহলে কি করবেন? কিভাবে ‘ এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল ” লিখবেন?

 সবচে আগেই, নিজের ব্লগে লিখা আর্টিকেলের বিষয়ের সাথে জড়িত আলাদা আলাদা keywords, শব্দ, বাক্য এবং সার্চ টার্মস( hunt terms) আর্টিকেলে ব্যবহার করতে হবে ।

 মানে, ধরুন আমি একটি আর্টিকেল লিখছি “ What's SEO in Bangla ” বিষয়টি নিয়ে ।

 এখন, আমি যদি আর্টিকেলের বিভিন্ন জায়গায় কেবল “ What's SEO in Bangla ” কীওয়ার্ড বা বাক্যটি বার বার ব্যবহার করে “ এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল ” তৈরি করার চেষ্টা করছি, তাহলে ইটা ২০২২ এ আমাদেড় সবচে বরো ভুল ।

 কেনকি, এই ধরণের আর্টিকেল গুলিকে গুগল “ low quality ” এবং “ over optimized content ” বলে ভেবে নেয় ।

 ফলে, ভবিষ্যতে গুগল সার্চ থেকে আপনার ব্লগে কোনো রকমের ট্রাফিক বা ভিসিটর্স আসার কোনো রকমের সম্ভাবনা থাকছেনা ।

 এখন শুনুন আমি কিভাবে আমার লিখা আর্টিকেল গুলিকে SEO র জন্য অপটিমাইজ করি ।

 যদি আমি “ এসইও কাকে বলে ” বিষয়টি নিয়ে আর্টিকেল লিখছি তাহলে “ এসইও কাকে বলে ” কীওয়ার্ডটি বার বার ব্যবহার না করে, আমি আমার মুখ্য কীওয়ার্ড এর সাথে রিলেটেড( related) কিছু শব্দ বা বাক্য আর্টিকেলে ব্যবহার করি ।

 যেমন, “ এসইও কি ”, “ এসইও বাংলা টিউটোরিয়াল ”, “ অন পেজ এসইও কাকে বলে ”, “ এসইও কিভাবে করতে হয় ”, “ search machine optimization ”, “ এসইও টিপস ”, “ বাংলা এসইও কোর্স ” এবং এভাবেই আরো অনেক আলাদা আলাদা কীওয়ার্ড ব্যবহার করি ।

 এভাবে নিজের ব্লগে লিখা আর্টিকেলে, focused keyword” এর সাথে জড়িত কিছু “related keywords” গুলি ব্যবহার করলে, আপনার ৩ টি অনেক বড় লাভ হয়ে যায় ।

 • এতে, গুগল সার্চ ইঞ্জিন অনেক সহজে আপনার লিখা আর্টিকেলের বিষয়টি বা টপিকটি বুঝতে পারে ।

 • যিহেতু, আমি আমার আর্টিকেলে SEO নিয়ে বিভিন্ন রিলেটেড কীওয়ার্ড ব্যবহার করেছি, তাই গুগল সার্চে SEO নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে আমার আর্টিকেলটি রাংক( rank) করার সুযোগ বেড়ে যাবে ।

 • এসইও র এই নতুন প্রক্রিয়াতে, আমরা একটি কীওয়ার্ড বার বার ব্যবহার করবোনা । তাই, আর্টিকেলে over keyword optimization এর ভয় কখনোই থাকবেনা এবং গুগল আপনার ব্লগ কখনো correct করবেনা ।


২. Improve website loading speed

 আপনাদের মধ্যে প্রায় ৮০ ব্লগাররা ওয়েবসাইটের পেজ লোডিং স্পিড( lading speed) নিয়ে কোনো রকমের মাথা বেথা রাখেননা, সেটা আমি ভালো করেই জানি ।

 কখনোকি আপনি গুগলের সার্চ রেজাল্টের থেকে এমন একটি ওয়েবসাইটের লিংকে ক্লিক করেছেন, যেই ওয়েবসাইট লোড( cargo) হতে বা খুলতে অনেক সময় নিয়েছে?

 যদি আপনিও আমার মতোই, তাহলে হয়তো আপনিও এরকম স্লো লোডিং ওয়েবসাইটে যাওয়ার সাথে সাথে মোবাইলের reverse button টি টিপে, অন্য কোনো রেজাল্ট বা ওয়েবসাইট ভিসিট করেন ।

 এবং, গুগল এটা ভালো করেই জানে যে, একটি স্লো লোডিং ওয়েবসাইট কেও ভালো পায়না ।

 কারণ, একটি ওয়েবসাইট যখন কেবল খুলতেই অনেক সময় নিয়ে নেয়, তখন সেই পরিস্থিতিটি প্রত্যেকের জন্যই অনেক বিরক্তিকর ।

 তাই, একটি ওয়েবসাইটের পেজ লোডিং স্পিড(Page speed) এখন গুগলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ranking factor হিসেবে ধরা হয় ।

 তাছাড়া, অন পেজ এসইও র অনেক জরুরি এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে “ Page speed ” কে ধরা হয় ।

 তাই, সবচে আগেই নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড চেক করুন ।

 

ব্লগ বা ওয়েবসাইটের পেজ লোডিং স্পিড চেক করার জন্য আপনারা, Google page speed insights“, “tools.pingdom” এবং “gtmetrix” ব্যবহার করতে পারবেন। ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড দ্রুত রাখুন ।

 ওপরে আপনারা দেখছেন, gtmetrix এর মাধ্যমে আমার ওয়েবসাইটের পেজ লোডিং স্পিড চেক করার ফলে “ completely loaded time ” দেখিয়েছে২.৩ সেকেন্ড ।

 মানে, আমার ওয়েবসাইটটি যেকোনো ওয়েব ব্রাউজারে সম্পূর্ণ লোড হতে ২ থেকে ৩ সেকেন্ডের সময় নেয় ।

 তবে, এই লোডিং স্পিডটি খারাপ বলা যেতে পারেনা ।

 আপনার ব্লগের লোডিং স্পিড যদি ৩ সেকেন্ড এর থেকে বেশি বেরহয়ে থাকে, তাহলে আপনাকে নিজের ওয়েবসাইটের “ পেজ লোডিং স্পিড ” নিয়ে কাজ করতে হবে । কারণ আমি আগেই বলেছি, একটি স্লো ওয়েবসাইট গুগল কখনোই পছন্দ করেনা । এবং তাই, স্লো লোডিং ওয়েবসাইট হিসেবে, গুগল থেকে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স পাওয়ার সুযোগ ৭৫ কমে যাবে ।


 তাছাড়া, যদিও আপনার কনটেন্ট বা আর্টিকেল, গুগল এর প্রথম সার্চ রেজাল্ট পেজে দেখানো হয়, তাও ওয়েবসাইট খুলতে অনেক সময় লাগার কারণে ৮০ ভিসিটর্স সাথে সাথে বিরক্ত হয়ে, আপনার ওয়েবসাইট ছেড়ে যাবে গিয়ে ।


 কিভাবে ওয়েবসাইটের পেজ লোডিং স্পিড দ্রুত করবেন?

 আপনি সাথে সাথে নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের পেজ লোডিং স্পিড দ্রুত করে নিতে পারবেন । তবে, তার জন্য আপনার কিছু speed optimization techniques ব্যবহার অবশই করতে হবে ।


. ব্লগের আর্টিকেলে ছবি( images) আপলোড করার আগেই, প্রত্যেকটি ছবি compress করেনিতে হবে । এর জন্য আপনারা “compressjpeg.com ” ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারবেন ।


 2. মনে রাখবেন, ব্লগ বা ওয়েবসাইটে আপলোড করা ছবি গুলির সাইজ ৫০kb থেকে বেশি হতে লাগেনা । যতটা সম্ভব ছবির সাইজ কমিয়ে ব্লগে আপলোড করবেন ।

. একটি ভালো cloud web hosting company থেকে হোস্টিং ব্যবহার করবেন । আপনার ব্লগের হোস্টিং সার্ভার( hosting garçon) যতটা বেশি ভালো থাকবে, ততটাই দ্রুত ভাবে আপনার ব্লগের পেজ গুলি লোড হবে । ব্লগিং এর ক্ষেত্রে কেবল কিছু সেরা ওয়েব হোস্টিং কোম্পানি গুলি ব্যবহার করবেন ।


. একটি CDN( content delivery network) অবশই ব্যবহার করবেন । এই ক্ষেত্রে, cloudflare ব্যবহার করাটা অনেক সুভিধাজনক হবে । একটি হালকা, পরিষ্কার এবং দ্রুত থিম( theme) ব্যবহার করবেন । যদি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস( WordPress) ব্যবহার করছেন, তাহলে “ wpastra “, “ generatepress ” বা “ birth frame ” থিম গুলি ব্যবহার করতে পারেন । এগুলি ওয়ার্ডপ্রেসের সব থেকে দ্রুত এবং সেরা থিম হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ।


. যদি আপনি WordPress ব্যবহার করে ব্লগ তীর করেছেন, তাহলে অবশই একটি caching plugin ব্যবহার করবেন ।


. তাছাড়া, WordPress ব্লগের ক্ষেত্রে একটি optimization plugin যেমন “ WP Fastest Cache ”, “ WP Rocket ”, “ WP Super Cache ”, “ W3 Total Cache ” বা “ WP- Optimize ” যেকোনো একটি অবশই ব্যবহার করুন ।


 তাহলে বন্ধুরা, এভাবেই আপনারা কিছু ছোট ছোট টেকনিক ব্যবহার করে, নিজের ওয়েবসাইটের পেজ লোডিং স্পিড ফাস্ট ও দ্রুত করে, ব্লগের অন পেজ এসইও আরো ভালো করে নিতে পারবেন ।

 

 ৩. আর্টিকেলে টার্গেট করা focused keyword এর ব্যবহার

 হে ওপরে আমি বলেছি যে, আর্টিকেলে টার্গেট করা কীওয়ার্ড( (focused keyword) বার বার ব্যবহার করাটা অনেক খারাপ ।


 তবে, আর্টিকেলের কিছু কিছু জায়গায় টার্গেট করা কীওয়ার্ড গুলি স্বাভাবিকভাবে( naturally) ব্যবহার করাটা কিন্তু অনেক লাভজনক । আপনারা ওপরের ছবিটি দেখে অবশই বুঝতে পারছেন যে, আমি “ ইউটিউবের থেকে টাকা আয় ‘ বিষয়টি নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখেছি ।


 এবং, এখনো আপনারা যদি গুগল সার্চে গিয়ে এই বিষয়ে সার্চ করেন, তাহলে আমার আর্টিকেল সবচে প্রথমে দেখানো হবে ।


 তবে, বিষয়টি নিয়ে গুগল সার্চে সবচেয়ে প্রথমে রাংক পাওয়ার কারণ হলো, আমি অন্যান্য অন পেজ এসইও টেকনিক গুলি ব্যবহার করার সাথে সাথে, আমার টার্গেট করা keyword টি আর্টিকেলের কিছু বিশেষ জায়গায় ব্যবহার করেছি ।


 তাই, এই বিশেষ জায়গা গুলিতে টার্গেট করা কীওয়ার্ড গুলি ব্যবহার করার পর কি হয়েছে, সেটা আপনারা ওপরে ছিবিতে দেখেই বুঝতে পারছেন । তাহলে, আর্টিকেলের কোন কোন জায়গায় targeted keywords গুলি ব্যবহার করতে হবে?


 উত্তর ওপরে ছবিতে ভালো করে লক্ষ্ করলেই আপনারা বুঝতে পারবেন যে আমি কোথায় কোথায় আমার টার্গেট করা কীওয়ার্ড ব্যবহার করেছি ।

 • সবচে আগেই আর্টিকেলের টাইটেলে( title) ব্যবহার করতে হবে ।

 • তারপর, আর্টিকেলের Permalink url এ কীওয়ার্ডটি ব্যবহার করতে হবে ।

 • এবার, আর্টিকেলের প্রথম প্যারাগ্রাফে( paragraph) আপনার লক্ষ্যবস্ত কীওয়ার্ড বা বাক্যটি এক থেকে দুবার লিখতে হবে ।

 • এবং এর পর, আর্টিকেলে ব্যবহার করা H2, H3 এবং H4 Label গুলির মধ্যে এক থেকে দুবার লক্ষ্যবস্ত কীওয়ার্ড এর ব্যবহার করাটা জরুরি ।

 এভাবে, আপনার আর্টিকেলের কিছু বিশেষ জায়গায় concentrated keywords গুলি ব্যবহার করে, গুগল সার্চ ইঞ্জিনকে অনেক সহজে নিজের কন্টেন্টের বিষয়টি বুঝিয়ে দিতে পারবেন ।


 এবং ফলে, আপনার কনটেন্ট গুলি অনেক ভালো ভাবে search engine এর জন্য optimize হয়ে যাবে 



 ৪. Use alt tags for images

 আমরা ব্লগে বা ব্লগের আর্টিকেলে যেগুলি ছবি( images) আপলোড করি সেগুলির ব্যাপারে গুগল নিজে নিজে বুঝতে পারেনা ।

 তাই, আমাদের আর্টিকেলে ব্যবহার করা ছবিগুলির বিষয়ে গুগলকে বুঝিয়ে দেয়ার জন্য আমরা “ alt label ” ব্যবহার করতে পারি ।

 

 এতে সহজেই গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন গুলি বুঝতে পারে যে, ছবিটি কিসের বিষয়ের এবং ফলে google image search থেকেও ট্রাফিক পাওয়ার সুযোগ বেড়ে যায় ।

 অন পেজ এসইও অপটিমাইজেশন এর ক্ষেত্রে, ছবিতে alt label এর ব্যবহার করাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।

 এবং, আমরা এই image alt label/ textbook গুলির জায়গায় নিজের targeted focused keyword গুলি ব্যবহার করে, কনটেন্টটি অধিক ভালো করে SEO optimize করতে পারি ।



৫. Simple & readable content

 মনে রাখবেন, আপনার ব্লগে লিখা কনটেন্ট এবং আর্টিকেলের কোয়ালিটি কিন্তু সেরা মানের হতে হবে । আজ, ইন্টারনেটে যেকোনো বিষয়ে হাজার হাজার কনটেন্ট বা তথ্য রয়েছে ।


 তাই, আপনার লেখা আর্টিকেল গুলি যদি পড়তে বা বুঝতে কঠিন হয়, তাহলে ব্লগে আশা ভিসিটর্স রা কেবল কিছু সেকেন্ডের মধ্যেই ফিরে যাবে । ফলে, high bounce rate এর কুপ্রভাব আপনার ব্লগের ওপরে পড়বে ।এবং, এটা SEO র ক্ষেত্রে কিন্তু অনেক খারাপ ।


 তাই, নিজের ব্লগে লিখা কনটেন্ট গুলি সহজ এবং সরল ভাবে লিখবেন যাতে জেকেও অনেক সহজে পড়তে পারেন । তাছাড়া, আর্টিকেলটি ছোট ছোট প্যারাগ্রাফ করে লিখবেন । এতে, ভিসিটর্স দেড় লেখা গুলি পড়তে অনেক সুবিধে হবে ।


 আপনার আর্টিকেল গুলিতে কাজের এবং বিষয়ের সাথে জড়িত সম্পূর্ণ তথ্য দিবেন ।

 যতটা বেশি সময় আপনার ভিসিটর্স গুলি আপনার লেখা আর্টিকেল পড়বেন, ততটাই high brio rate এর পরিমান কমে আসবে এবং গুগল সার্চ ইঞ্জিনে আপনার আর্টিকেলের রাংকিং( ranking) ভালো হতে থাকবে ।


 তাই, ব্লগে সব সময় এভাবে আর্টিকেল লিখবেন যাতে, ভিসিটর্স বা রিডার্স রা আপনার কনটেন্ট পড়ে অনেক রুচি পান এবং আপনার লেখা গুলি পড়তে তাদের কোনো অসুবিধে না হয় ।



৬. Use internal linking technique 

 আপনি হয়তো আমার প্রত্যেক আর্টিকেলে কিছু লিংক( links) অবশই দেখেছেন ।

 হে, এই আর্টিকেলেও রয়েছে ।

 এভাবে, নিজের ব্লগে আর্টিকেল লিখার সময়, আপনার আর্টিকেলের বিষয় বা কীওয়ার্ড এর সাথে জড়িত অন্যান্য আর্টিকেলের লিংক( link) দিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় “ internal linking of papers “.


 এবং ব্লগের আর্টিকেলে এই ধরণের লিংক গুলিকে বলা হয় “ ইন্টারনাল লিংক ”( internal links).


 উদাহরণ স্বরূপে,

 আমি যদি “ blogging ” নিয়ে আর্টিকেল লিখছি, তাহলে সেই আর্টিকেলেই blogging নিয়ে লেখা আমার অন্যান্য আর্টিকেলের লিংক অবশই দিয়ে দিতে পারবো ।

 এতে, আপনার ব্লগে আশা ভিসিটর্সরা যেকোনো বিশেষ বিষয়ে অনেক রকমের জ্ঞান নিয়ে নিতে পারবেন এবং আপনার ব্লগের “ brio rate ” কমে যাবে ।


 SEO র ক্ষেত্রে এভাবে আর্টিকেলের ইন্টারলিংকিং করাটা অনেক লাভজনক ।

 এতে, আপনার ব্লগের ভেতরে থাকা আর্টিকেল পেজ গুলির মধ্যে SEO link juice pass হতে থাকে এবং internal backlinks তৈরি হয় ।

 অন পেজ এসইও র এই টেকনিক অনেক বেশি জরুরি, যদি আপনি গুগলে নিজের আর্টিকেল পেজ গুলি ভালো ভাবে রাংক করতে চাচ্ছেন ।


তাহলে বুঝলেনতো, “ ইন্টারনাল লিংক কি ” এবং কিভাবে করবেন ।


৭. Regularly post articles

 নিজের ব্লগে আপনি মাসে কতটা করে আর্টিকেল পাবলিশ করছেন, সেটাও কিন্তু আপনার ধ্যান রাখতে হবে ।

 Google সেই ব্লগ গুলিকে অনেক পছন্দ করে যেগুলিতে রেগুলার ভালো ভালো high quality papers পাবলিশ করা হয় ।


 তাই, চেষ্টা রাখবেন যাতে আপনি আপনার ব্লগে সপ্তায় কমেও ৩ টি করে ভালো ভালো আর্টিকেল পাবলিশ করছেন ।


 তাছাড়া, যেগুলি ব্লগে রেগুলার( regular) আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়না, ধরুন মাসে কেবল ২ থেকে ৩ টি আর্টিকেল, সেই ব্লগ গুলি গুগলের নজরে low quality র । এবং, এই ধরণের অনেক কম আপডেট করা ব্লগ গুলিকে গুগল তার SERP এ ভালো ভাবে রাংক করেনা ।


 তো, আপনি যদি Google Search Engine থেকে ভালো পরিমানে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স পেয়ে যেতে চাচ্ছেন, তাহলে নিজের ব্লগ গুলিতে রেগুলার নতুন নতুন কনটেন্ট পাবলিশ করতেই হবে ।

 অন পেজ এসইও র ক্ষেত্রে, এবেপারে নজর দেওয়াটা অনেক জরুরি ।

 

 আমাদের শেষ কথা,

 তাহলে বন্ধুরা, আজকে আমরা শিখলাম যে, “ অন পেজ এসইও কি ”( on Page seo), “ অন পেজ এসইও কিভাবে করতে হয় ” এবং এসইও নিয়ে আরো অনেক ধরণের কথা ।

 মনে রাখবেন, on Page seo করার উদ্দেশ্য একটাই, নিজের ব্লগের আর্টিকেল গুলিকে গুগল( Google) বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন গুলির জন্য ভালো করে অপটিমাইজ করা । এবং যার ফলে, গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে অধিক পরিমানে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে ।


 তাই, যদি আপনি একজন ব্লগার, তাহলে এই বিষয়টি নিয়ে অবশই ধ্যান দিবেন ।

 নাহলে, গুগল থেকে traffic পাওয়াটা কিন্তু আপনার জন্য অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়াবে ।

Post a Comment

Previous Post Next Post

Comments system